খরগোশের গ্রীষ্মকালিন যত্ন
এখন গরম পড়েছে, বাহিরে প্রচুর রোদের তাপ। শীতকালে যেমন খরগোশ যত্ন নিতে হয়, ঠিক তেমনি গরমে অবশ্যই রেবিটকে যত্ন নিতে হবে।
করনীয়
রেবিটকে দিনের বেলা ভিজা পানি ঝরানো কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিবেন, বিশেষ করে মাথা এবং পেটটা।
সপ্তাহে দুই একদিন স্যালাইন পানি খাওয়াবেন।
রেবিটের থাকার জায়গাতে সব সময় নরমাল টেম্পারেচারের পানি দিয়ে রাখবেন।প্রতিদিন বাটির পানি পাল্টে দিতে হবে। মাটির বাটিতে পানি দিলে তা ঠান্ডা থাকবে এবং রেবিট মাটির পাত্র উল্টে ফেলে দিতে পারে না।
যাদের এংগোরা রেবিট তারা অবশ্যই গরমে আপনার খরগোশের লোমগুলো ফেলে দিবেন।বছরে দুইবার ভালো করে ট্রিম করে নিবেন।(অন্য জাতের খরগোশদের লোম ফেলতে হয় না)
ঠান্ডা জায়গা বাতাস আছে এমন জায়গা, যেখানে রোদের তাপ নেই এমন জায়গাতে রাখুন, যেমন নিজের রুম। খরগোশের আদর্শ তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি থেকে ২১ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। আপনার খরগোশ ২৬ ডিগ্রি এর বেশী তাপমাত্রা সহ্য করতে পারবে তবে ৩০ ডিগ্রি এর বেশী হলে হিট ষ্ট্রোক হবার সম্ভাবনা খুব বেশী থাকে।তাই নিজের ঘরে ছায়ার মধ্যে বাতাসের মধ্যে রাখুন।
যা করা যাবে না
গোসল করানো যাবে না।
বারান্দায় বা ছাদে খরগোশ পালন করা যাবে না এই গরমে।
সরাসরি রোদের তাপে রাখা যাবে না। তাহলে হিটষ্ট্রোকের সম্ভাবনা থাকবে।
ফ্যান ছাড়া রাখা যাবে না। টিপস- নিজের বাসায় স
ব সময় খরগোশের ইমারজেন্সী ঔষধগুলো এনে রাখবেন। একটা ডিএনএস সব সময় বাসায় রেখে দিবেন। ডিএনএস ফার্মেসীতে পাবেন।মনে রাখবেন আমাদের ভূলের জন্য কিন্তু খরগোশ হিটষ্ট্রোক করে। তাই আপনি যদি সঠিক ভাবে খেয়াল রাখেন সঠিক যত্ন নিতে পারেন তাহলে এই রকম দূঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।আমাদের গ্রুপের একদম উপরে Feature post গুলো চেক করবেন।কুকুর বিড়াল শিকারী প্রানী থেকে আপনার খরগোশকে সাবধানে রাখবেন।