Posted on

বিড়ালের হেয়ারবল

বিড়াল নিজের শরীর পরিষ্কার রাখতে লোম চাটে সেটা স্বাভাবিক।

চাটতে চাটতে নিজের লোম খেয়ে ফেলাও সাধারণ ব্যাপার। যদিও সেটা অপসারিত বা বের হয়ে যায় কিন্ত অনেকসময় সেটা অন্ত্রের নাড়ির মধ্যে আটকিয়ে যায় , শক্ত হয়ে যায়, ব্লক করে দেয় যার জন্যে অপসারিত হতে পারে না। বিড়াল তখন বমি করে । যাকে বলা হয় হেয়ারবল বা ট্রাইকোবেজর।

লক্ষণ সমূহ:-

১. খাবার বা পানিযুক্ত বমি করবে।

২. বমিতে গোলারকৃতি বা সিলিন্ডারকৃতি লোম থাকবে।

৩. শুকনো কাশি, গর গর বা সা সা শব্দ করবে।

৪. ক্ষুদা মন্দা

৫. ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য

৬. পেট ফুলে ওঠা

৭ দুর্বলতা এবং ঝিমানি

➤ কারনঃহেয়ারবলের প্রধান কারন হচ্ছে, বিড়াল যে লোম চেটে গিলে ফেলে তা যদি কোন কারনে আর শরীর থেকে বের হতে না পারে। বিড়াল বিভিন্ন সময় নিজেকে চাটে তখন তার জিব এর অতিক্ষুদ্র হুক এর মত অংশতে লোম আটকে যায় যা বিড়াল গিলে ফেলে। কিন্তু এই লোম বিড়ালের সরু খাদ্যনালী অতিক্রম করে সম্পূর্ণভাবে পেটে যায়না। লোমগুলো জমাট বেঁধে গেলে তখন বিড়াল বমি করে বের করে দেয়। কিন্তু লোমগুলো যখন পেটে চলে যায় তখন অভ্যন্তরীণ নাড়ীর ব্লক সৃষ্টি করে। লম্বা লোমের এবং অতিরিক্ত লোম পরা বিড়ালে এটি বেশি দেখা যায়।

?সমাধান-১. এর সঠিক সমাধান একদমই ভেটের কাছে পাবেন।

২. নিয়মিত নিয়ম বেধে গ্রুমিং করবেন

Faisa Musarrat

আরো বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন ঃ-

Cat Welfare Society Of Bangladesh

facebook link :-  https://www.facebook.com/groups/catwsbd

Cat Rights Watch Bangladesh

facebook link :-  https://www.facebook.com/groups/crwbd

Cat Association Of Bangladesh

facebook link :-  https://www.facebook.com/groups/catwsb

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *